ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার সামরিক উপস্থিতিকে হুমকি হিসেবে দেখছে যুক্তরাষ্ট্র। জানা গেছে, আর সেকারণে এ নির্দেশনা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। মস্কো ইউক্রেন আক্রমণ করলে আমেরিকানদের উদ্ধারে সেনা পাঠাবেন না বলেও জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার এক লাখ সৈন্য অবস্থান করলেও আক্রমণের কোনো পরিকল্পনা নেই বলছে মস্কো। শুধু তাই নয় রাশিয়া প্রতিবেশী দেশ বেলারুশের সঙ্গে ব্যাপক সামরিক মহড়া শুরু করেছে।
ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মইত্রো কুলেবা অভিযোগ করে বলেছেন, রাশিয়ার নিরাপত্তা বাহিনী আজভ সাগর অবরোধ করে রেখেছে এবং কৃষ্ণসাগরে প্রবেশ প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে।
যদিও ক্রেমলিন বলছে যে তারা পুরোনো সোভিয়েত প্রতিবেশী যাতে ন্যাটোতে যোগ না দেয় তা নিশ্চিত করতে শুধু সতর্ক বার্তা দিচ্ছে।
এদিকে, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বলেছেন যে ইউক্রেন উত্তেজনার মধ্যে ইউরোপ কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা সংকটের মধ্যে পড়েছে।