এদিকে যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতির হার ইতিমধ্যে ৩০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ জায়গায় পৌঁছেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, পাইকারি বাজারে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের মূল্য ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধির যে শঙ্কা করা হচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যয় বাড়বে। মানুষ খরচ কমাতে বাধ্য হবে।
ব্যাংক অব আমেরিকার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে চলতি বছর যুক্তরাজ্যের পরিবারের প্রকৃত আয় এক বছর আগের তুলনায় ৩ দশমিক ১ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে—১৯৫৬ সালের সুয়েজ সংকটের পর বার্ষিক হিসাবে সর্বোচ্চ পতন।
এবারের সংকট কতটা গভীর, তা বোঝাতে ১৯৭০-এর দশকের তেলসংকটের সঙ্গে পরিস্থিতির তুলনা করেছে দ্য গার্ডিয়ান। তারা বলছে, এবারের আয় সংকোচনের মাত্রা সেবারের চেয়ে অনেক বেশি হবে। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার ট্যাংক পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের লক্ষ্যে ইউক্রেনে ঢুকে পড়েছে। এতে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম এক দিনেই অনেকটা বেড়েছে।
তবে শুক্রবার গ্যাসের দাম কমেছে। সেদিন আর্থিক বাজারে বিশেষ উত্তেজনা না থাকায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। কিন্তু যুদ্ধের গতি-প্রকৃতি যা দেখা যাচ্ছে, তাতে গ্যাসের দাম আরও বাড়বে বলেই শঙ্কা বিশ্লেষকদের।
এমন এক সময়ে এই যুদ্ধ শুরু হলো, যখন জানুয়ারি মাসে বিশ্বের প্রধান অর্থনীতির দেশগুলোর মূল্যস্ফীতি ৩০-৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে। গত মাসে যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৫ শতাংশ, ১৯৯২ সালের পর সর্বোচ্চ। মূলত কোভিড-১৯-এর প্রভাবে বিশ্বজুড়ে মূল্যস্ফীতি এতটা বেড়েছে। এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে শীতের সময় গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ইংল্যান্ডের জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ সংস্থা অফজেম দেশটির অভ্যন্তরীণ বাজারে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করে। এতে ব্যাংক অব ইংল্যান্ড আগেই শঙ্কা জানায় যে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এখন এই যুদ্ধের ধাক্কায় মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশে উঠে যেতে পারে—কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত হার ২ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি থাকবে দীর্ঘদিন।
শুধু যুক্তরাজ্য নয়, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও তেলের দাম এভাবে আরও কিছুদিন বেশি থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতির হারও এ বছরের শেষভাগে ৬ শতাংশে উঠতে পারে।
এদিকে যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতির হার ইতিমধ্যে ৩০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ জায়গায় পৌঁছেছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, পাইকারি বাজারে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের মূল্য ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধির যে শঙ্কা করা হচ্ছে, তাতে পারিবারিক ব্যয় বাড়বে। মানুষ খরচ কমাতে বাধ্য হবে।
ব্যাংক অব আমেরিকার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে চলতি বছর যুক্তরাজ্যের পরিবারের প্রকৃত আয় এক বছর আগের তুলনায় ৩ দশমিক ১ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে—১৯৫৬ সালের সুয়েজ সংকটের পর বার্ষিক হিসাবে সর্বোচ্চ পতন।
এবারের সংকট কতটা গভীর, তা বোঝাতে ১৯৭০-এর দশকের তেলসংকটের সঙ্গে পরিস্থিতির তুলনা করেছে দ্য গার্ডিয়ান। তারা বলছে, এবারের আয় সংকোচনের মাত্রা সেবারের চেয়ে অনেক বেশি হবে। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার ট্যাংক পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধের লক্ষ্যে ইউক্রেনে ঢুকে পড়েছে। এতে প্রাকৃতিক গ্যাসের দাম এক দিনেই অনেকটা বেড়েছে।
তবে শুক্রবার গ্যাসের দাম কমেছে। সেদিন আর্থিক বাজারে বিশেষ উত্তেজনা না থাকায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। কিন্তু যুদ্ধের গতি-প্রকৃতি যা দেখা যাচ্ছে, তাতে গ্যাসের দাম আরও বাড়বে বলেই শঙ্কা বিশ্লেষকদের।
এমন এক সময়ে এই যুদ্ধ শুরু হলো, যখন জানুয়ারি মাসে বিশ্বের প্রধান অর্থনীতির দেশগুলোর মূল্যস্ফীতি ৩০-৪০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে। গত মাসে যুক্তরাজ্যের মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৫ শতাংশ, ১৯৯২ সালের পর সর্বোচ্চ। মূলত কোভিড-১৯-এর প্রভাবে বিশ্বজুড়ে মূল্যস্ফীতি এতটা বেড়েছে। এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে শীতের সময় গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কারণে ইংল্যান্ডের জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ সংস্থা অফজেম দেশটির অভ্যন্তরীণ বাজারে গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি করে। এতে ব্যাংক অব ইংল্যান্ড আগেই শঙ্কা জানায় যে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশ ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এখন এই যুদ্ধের ধাক্কায় মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশে উঠে যেতে পারে—কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত হার ২ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি থাকবে দীর্ঘদিন।
শুধু যুক্তরাজ্য নয়, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও তেলের দাম এভাবে আরও কিছুদিন বেশি থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতির হারও এ বছরের শেষভাগে ৬ শতাংশে উঠতে পারে।