স্থানীয় সময় শনিবার (৫ মার্চ) আইএমএফ জানায়, আগামী সপ্তাহে নির্বাহী বোর্ডের বৈঠকে ইউক্রেনের ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার জরুরি অর্থ সহায়তার বিষয়টি তুলে ধরা হবে।
রাশিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক সম্পর্কযুক্ত দেশগুলো ঘাটতি এবং সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে, আইএমএফ ইউক্রেনকে সাহায্যের জন্য বিকল্প হিসেবে প্রতিবেশী মলদোভার সঙ্গে আলোচনা করছে।
স্থানীয় সময় শুক্রবার (৪ মার্চ) প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভার বৈঠকের পর কর্তৃপক্ষ জানায়, ওই অঞ্চলে গুরুতর অর্থনৈতিক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। গ্যাস, বিদ্যুৎ ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। মুদ্রাস্ফিতির কারণে করোনা মহামারির পর অর্থনীতির পুনরুদ্ধার সম্ভব হচ্ছে না।
আইএমএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলবে। সংঘাত বাড়লে, অর্থনৈতিক ক্ষতি হবে আরও বিধ্বংসী।
আইএমএফ আরও বলেছে যে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রভাব অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পড়বে। ফলে বিশ্বজুড়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্তৃপক্ষকে নিজ নিজ দেশে ক্রমবর্ধমান দাম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করার পরামর্শ সংস্থাটির।