বিশেষজ্ঞরা জানান অতিরিক্ত মাদক সেবন, অতিরিক্ত পেইনকিলার, ডায়ালাইসিস এবং এন্টি-ক্যান্সার ড্রাগ শ্রবণশক্তি পুরোপুরি হারানোর কারণ হতে পারে। এছাড়া অতিরিক্ত শব্দদূষণও একটি বড় কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
বিশেষত এরকম সময়ে হিয়ারিং এইড নিতেও অনেককে দেখা গিয়েছে। জার্নাল অব জেনারেল ইন্টারনাল মেডিসিনের একটি গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, ননস্টেরোইডাল এবং এন্টি-ইনফ্ল্যাম্যাটরি ড্রাগ সেবন করলে টিনিটাস হওয়ার সম্ভাবনা ২০ শতাংশ হারে বাড়তে শুরু করে। মূলত টিনিটাসের ফলে শ্রবণশক্তি কমে যেতে পারে।
মূলত আমাদের শ্রবণস্নায়ুগুলো আস্তে আস্তে ক্ষয়ে যেতে শুরু করে। দীর্ঘ সময়ের জন্যে কেমোথেরাপি বা এন্টিবায়োটিক যারা সেবন করেন, তারা প্রায়শই কানে কম শোনেন। অটোটোক্সিডিটিই এর জন্যে দায়ী বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
তাই, মাথা ব্যথা কিংবা শরীর ব্যথায় হুটহাট করে পেইনকিলার খাওয়ার আগে ভেবেচিন্তে আগাবেন।