বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের বিমান পরিবহন সংস্থার পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করা হয়। এটি ১৬ জুন থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছ, করেনা মহামারী নিয়ে গত কয়েকমাস ধরে দুই শক্তিশালী অর্তনীতি সমৃদ্ধ দেশ চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক অবনতি হয়। চীনকে শাস্তি স্বরুপ এমন আদেশ জারি করা হয়েছে।
এই আদেশটি এয়ার চায়না (৬০০১১১১ এসএস), চীন ইস্টার্ন এয়ারলাইন্স কর্পরেশন, চায়না সাউদার্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানি (৬০০০০২৯ এসএস) এবং হায়ানান এয়ারলাইন্স হোল্ডিং কোম্পানি (৬০০২২১ এসএস)-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
তবে ডেলটা এয়ার লাইন্স ও ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স করোনা পরিস্থিতিতে বিরতি দিয়ে এ বছরেই বেইজিংয়ের সঙ্গে পুনরায় বিমান চলাচল শুরুর জন্য চাপ প্রয়োগ করছে। খবরে বলা হয়েছে, করোনা মহামারীর সময়েও চীনা বিমান পরিবহন যুক্তরাষ্ট্রে তাদের ফ্লাইট নিয়মিত চালিয়ে গেছে।
বুধবার ডেলটা কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলেছে, আমরা আমাদের অধিকার প্রয়োগ এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের পদক্ষেপের সমর্থন ও প্রশংসা করছি। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ইউনাইটেডের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।