বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
এর আগে ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত চার মাসের বিদ্যুতের বকেয়া জরিমানা ছাড়া দেয়ার সময় ছিল জুন মাস পর্যন্ত। করোনা পরিস্থিতিতে এই সময়েও অনেকেই বিল দিতে পারেননি। এমতাবস্থায় আইনগত জটিলতা এড়াতে মন্ত্রণালয় থেকে বিইআরসিকে বলা হয়, এ বিষয়ে একটি মতামত দিতে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিইআরসি মতামতের পাশাপাশি বিলম্ব মাসুল ছাড়া আরও এক মাস বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের নির্দেশ দেয়।
বিদ্যুৎ বিভাগের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে আবাসিক গ্রাহকদের ফেব্রুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল ৩১ জুলাই পরিশোধের ক্ষেত্রে বিলম্ব-পরিশোধ মাসুল ছাড়াই দেয়া যাবে। যেসব গ্রাহকের কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলো বিলম্ব মাসুল নিয়েছে তাদের পরবর্তী বিলের সঙ্গে এ অর্থ সমন্বয় করা হবে। এ ছাড়া মার্চ-এপ্রিল মাসে গড় বিল করায় যদি কোনো গ্রাহকের স্ল্যাব বা ধাপ পরিবর্তন হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হন তা ঠিক করে দেয়া হবে। বিজ্ঞপ্তিতে গ্রাহকদের কাছ থেকে বাড়তি বিল নেয়া হবে না বলে আশ্বস্ত করা হয়।