ট্রেনের সীটগুলা শক্ত প্লাস্টিকের তৈরি, ফোম-রেক্সিনের না। তাই চাইলেও ব্লেড দিয়ে কাটা যাবে না।
কিছু মানুষের ট্রেন দেখলেই ঢিল মারার অভ্যেশ রয়েছে। মনে রাখতে হবে মোট্রোরেল চলবে শহরের মধ্যে দিয়ে। তাই ঢিল মারার সময় পাবলিকের হাতে ধরা খেয়ে মাইর খাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এই ট্রেনে কোন ওয়াশরুম নেই। তাই বাথরুমের পর পানি ব্যাবহার না করে ট্রেন নোংরা করার ইচ্ছেও অনেকের পূরণ হবে না।
ট্রেনে অনেকেই বাদাম খেয়ে খোসা ফেলে ট্রেন নোংরা করে রাখেন। মোট্রোরেলে কোন বাদাম ওয়ালা না থাকায় আপাতত তা আর করা সম্ভব হচ্ছে না।
চামেলী, কামেলী,মৌসুমী নামের হিজররা এই ট্রেনের ভিতর তুড়ি মেরে পাবলিক ৫-১০ টাকা নিতে পারবে না।
অনেকেই আছেন যারা ট্রেনের ছাদে না উঠলে ভ্রমনের মজা পান না। এই ট্রেন বিদ্যুতে চলে, ছাদের উপরে বিদ্যুতের তার থাকবে। তাই ছাদে উঠলে হাই ভোল্টেজ তারের সাথে জুলে থাকতে হবে।