গত মাসে কর্তৃপক্ষ এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে বিজয় ঘোষণার পর সুরক্ষার জন্য এই সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা অপসারণ করা হলো। পর্যটন খাতকে উৎসাহিত করার জন্য ১৭ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে সহায়তা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। দেশটির এই খাত গত বছর প্রায় অর্ধ শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চীনের যে অঞ্চলগুলোতে করোনা মহামারির আগে কোনো ভিসার প্রয়োজন ছিল না সেগুলো ভিসা-ফ্রির আওতায় আসবে। এর মধ্যে থাকবে দক্ষিণের পর্যটন দ্বীপ হাইনান এবং সাংহাই বন্দরের মধ্য দিয়ে যাওয়া ক্রুজ জাহাজও।
হংকং ও ম্যাকাও থেকে বিদেশিদের জন্য গুয়াংডং-এর দক্ষিণাঞ্চলীয় উৎপাদন কেন্দ্রে যেতে ভিসা-ফ্রি প্রবেশও আবার চালু করা হবে।
দেশটির মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, ২০২০ সালের ২৮ মার্চের আগে ইস্যু করা ভিসাধারী বিদেশিরা যাদের এখনো বৈধতার সময়সীমা রয়েছে তারাও চীনে প্রবেশ করতে পারবেন।
চীন-ব্রিটেন বিজনেস কাউন্সিলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর টম সিম্পসন বলেছেন, ‘সব ধরনের ভিসার জন্য আবেদন পুনরায় শুরু করায় যুক্তরাজ্য ও চীনের মধ্যে স্বাভাবিক ভ্রমণ পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে আরেকটি উল্লেখযোগ্য বাধা দূর হবে।’
অর্থসংবাদ/এসএম