এতে ব্যক্তিপর্যায়ে দৈনিক লেনদেনের সর্বোচ্চ সীমা ৫ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিপর্যায়ে একক লেনদেনের সর্বোচ্চ সীমা ১ লাখ টাকা বেঁধে দেওয়া হয়েছে এবং এক্ষেত্রে দৈনিক লেনদেনের সর্বোচ্চ সংখ্যা হবে ১০টি। আগে একজন গ্রাহক (ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান উভয় ক্ষেত্রে) প্রতিদিন সর্বোচ্চ পাঁচবার এবং মোট ২ লাখ টাকা লেনদেন করতে পারতেন। একবারে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পাঠানো যেতো।
তবে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে লেনদেনে এই সীমা ব্যক্তিপর্যায়ের তুলনায় বেশি রাখা হয়েছে। এক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে দৈনিক লেনদেনের সর্বোচ্চসীমা পুর্ননির্ধারণ করা হয়েছে ১০ লাখ টাকা। এই ক্যাটাগরিতে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে একক লেনদেনের সর্বোচ্চ সীমা ধরা হয়েছে ২ লাখ টাকা এবং প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে দৈনিক এই অর্থ লেনদেনের সর্বোচ্চ সংখ্যা হবে ২০টি।
রোববার (০৬ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশ (পিএসডি) থেকে এ নির্দেশনা সম্বলিত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর থেকে এটি কার্যকর হবে।
পিএসডির মহাব্যবস্থাপক বদিউজ্জামান দিদার (চলতি দায়িত্বে) স্বাক্ষরিত সার্কুলারে বলা হয়, সম্প্রতি ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অন বাংলাদেশ (এনপিএসবি) এর আওতাধীন ব্যাংকে তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর আন্তঃব্যাংক সেবা ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এতে লেনদেন ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এনপিএসবির মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যাংকিং ফান্ড ট্রান্সফারের (আইবিএফটি) লেনদেনের ঊর্ধ্বসীমা উল্লেখিত হারে পুনর্নির্ধারণ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক।