বুধবার বেলা সোয়া ২টায় সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান।
টিপু মুন্সী বলেন, দেশে দুই কারণে পেঁয়াজের দাম বাড়ছে। প্রথমত, ভারত হঠাৎ রফতানি বন্ধ করে দেয়ায় দেশের বাজারে চাপ বেড়েছে। দ্বিতীয়ত, ‘পেনিক বায়িং’ তথা আতঙ্কিত হয়ে বেশি পরিমাণ পেঁয়াজ কিনছেন ক্রেতারা।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দুই থেকে তিন মাস চলার মত পর্যাপ্ত পেঁয়াজ আছে দেশে। তাই আতঙ্কিত হয়ে বেশি পেঁয়াজ কিনবেন না। এক মাসের মধ্যে অবস্থা স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
এছাড়া ভারত রফতানি বন্ধ করে দিয়েছে এ খবরে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীরাও পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে বলে মনে করেন তিনি।
পেঁয়াজ আমদানির প্রস্তুতি নেয়া ছিল জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বিকল্প বাজার তথা মিয়ানমার, তুরস্ক, মিশর ও চীন থেকে পেঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তুরস্ক থেকে আমদানি করতে এলসি খোলা হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, প্রয়োজনে টিসিবির মাধ্যমে এক লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করা হবে। সময় পেলে একমাসের মধ্যেই বাজার স্বাভাবিক করতে পারব।