যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

বিশ্বের অন্যতম পোশাক আমদানিকারক দেশ যুক্তরাষ্ট্র। গত ৫ বছরে (২০১৭-২০২২) বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানি ১৩ দশমিক ৯৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, অপরদিকে বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে তাদের বার্ষিক আমদানি বেড়েছে ৪ দশমিক ৫০ শতাংশ।


বিশ্বের অন্যান্য দেশের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ পোশাক আমদানিকারক দেশ। পোশাক আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় প্রধান উৎস দেশ সে অবস্থান অক্ষুন্ন রয়েছে, যা দেশটির মোট আমদানির ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ।


২০২১ সালে এটি ছিল ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বস্ত্র আমদানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ দশমিকজ ৩৮ শতাংশে। ২০২২ সালে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র ৯ দশমিক ৭৪ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক আমদানি করেছে, যা ২০২১ সালে ছিল ৭ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার এবং ২০১৮ সালে ছিল ৫ দশমিক ৪০বিলিয়ন ডলার মূল্যের। বিজিএমইএ’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।


সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতি বর্গ মিটার পরিমাপক (এসএমই) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে বছরে ২০ দশমিক ৬৫ শতাংশ পোশাক আমদানি করেছে, যা ২০২১ সালের ২ দশমিক ৬০ বিলিয়ন থেকে ২০২২ সালে ৩ দশকি ১৪ বিলিয়ন এসএমই’তে পৌছে।


অপরদিকে চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি পরিমাপক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে ৩ দশমিক ১১ শতাংশ কমেছে।


বিজিএমইএ সভাপতি ফারুখ হাসান বলেন, যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানিতে বাংলাদেশের শেয়ার মাত্র ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ, তাই এই শেয়ার আরও বাড়ানোর বিরাট সুযোগ রয়েছে।


তিনি আরও বলেন, অতি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের জিন্সের কাপড় আমদানিতে বাংলাদেশ শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে।


অর্থসংবাদ/বাসস/এসএম

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পোশাকখাতে উৎপাদন খরচ বেড়েছে, কমে গেছে চাহিদা
২০২৩ সালে স্বর্ণের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
২০২৩ সালে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ১০ শতাংশ
ইভ্যালিতে বড় অফার আজ, ১০ টাকায় মিলবে পাঞ্জাবি
হিলিতে আদা-সবজিতে স্বস্তি, বাড়তি দামে রসুন
বাংলাদেশে বিনিয়োগের ঐক্যমতে শেষ হলো গ্লোবাল বিজনেস কনফারেন্স
১১ মাসে ৪৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রফতানি
২০২৪ সালে ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পাচ্ছে চট্টগ্রাম বন্দর
আইসিএবির নতুন সভাপতি ফোরকান উদ্দীণ
বিসিক শিল্পনগরীতে এক হাজার ৯৮ প্লট খালি