অন্যদিকে রোসাটমের রাষ্ট্রীয় কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন লোকালাইজেশন অফ ম্যাটেরিয়াল অ্যান্ড ইকুপমেন্টের ডেপুটি ডিরেক্টর মি সেরগেই স্ত্রেলতসভ। পরিদর্শনকালে তিনি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য নির্মাণাধীন যন্ত্রপাতিসমূহের অগ্রগতি সম্পর্কে অতিথিদের অবগত করেন তিনি।
রাষ্ট্রদূত কামরুল হাসান বলেন, আমাদের এই পরিদর্শনের মূল উদ্দেশ্য হলো রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের যন্ত্রপাতি প্রস্তুতি প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা। আমরা অত্যন্ত আধুনিক এবং উচ্চ ক্ষমতাশীল যন্ত্রপাতি দেখেছি। এই কারখানায় প্রস্তুতকৃত রূপপুরে জন্য যন্ত্রপাতির মান ও নিরাপত্তা নিয়ে মোটেও শঙ্কিত নই।
কারখানার পরিচালক মি পাভেল মারচেঙ্ক বাংলাদেশের ক্রয়াদেশটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করার জন্য দূঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, আজ আমরা আমাদের অতিথিদের শুধুমাত্র পারমাণবিক যন্ত্রপাতির প্রস্তুতি দেখাইনি। আমরা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রায় প্রস্তুত যন্ত্রাংশের নির্মাণ প্রক্রিয়া দেখিয়েছি।
পেট্রোজাভোদস্কমাস কারখানা থেকে ইতোমধ্যে প্রথম ক্রয়াদেশের যন্ত্রাংশ খালাস শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে এসব যন্ত্রপাতি জাহাজে করে বাংলাদেশে পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছে রোসাটম।