‘হোয়াটস গোয়িং অন? লেসনস ফ্রম দ্য গার্মেন্ট ওয়ার্কার ডায়েরিজ: কভিড কনটেক্সট’ শীর্ষক এ ওয়েবিনারটি গত শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় অনুষ্ঠিত এ ওয়েবিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইএলও বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পুটোনিন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং সানেমের চেয়ারম্যান ড. বজলুল হক খন্দকার ওয়েবিনারটি পরিচালনা করেন। বিশেষজ্ঞ প্যানেলিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোফাইন্যান্স অপরচুনিটিজের নির্বাহী পরিচালক ড. গাই স্টুয়ার্ট, বিজিএমইএর সভাপতি ড. রুবানা হক, বাংলাদেশ সেন্টার ফর ওয়ার্কারস সলিডারিটির নির্বাহী পরিচালক কল্পনা আকতার, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস অব দ্য পুওরের বাংলাদেশ প্রোগ্রাম অফিসার স্নিগ্ধা আলী এবং বিকাশের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মিজানুর রশিদ।
গার্মেন্ট ওয়ার্কার ডায়েরিজ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রাপ্ত গবেষণা ফলাফলগুলো তুলে ধরেন ড. গাই স্টুয়ার্ট। উপস্থাপনায় তিনি বলেন, জুন, জুলাই, আগস্টে বেকারত্ব কমলেও সেপ্টেম্বরে আবার বৃদ্ধি পেয়ে তা ৮ শতাংশ হয়। ফলে প্রশ্ন ওঠে যে আগামী কয়েক মাসে গার্মেন্টস কারখানার কর্মসংস্থান কতটুকু বজায় থাকবে এবং সম্ভাব্য বেকারত্ব মোকাবেলায় কী ধরনের নীতি গ্রহণ করা দরকার?
এ প্রসঙ্গে ড. রুবানা বলেন, জুন-জুলাই মাসের আগে যে অর্ডারগুলোর রফতানি হয়নি, সেগুলো রফতানি করা হয়েছে। ফলে কর্মঘণ্টা বেড়েছে এবং রফতানিও বেড়েছে। তবে ভবিষ্যতের অবস্থার ওপর গার্মেন্টস খাতের কর্মসংস্থান নির্ভর করছে। আশা করতে হবে যাতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের দ্বিতীয় ধাক্কা আগের থেকে কম ক্ষতির কারণ হয়। তবে এ ব্যাপারে কোনো নিশ্চয়তা নেই।