সোমবার (২ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়। গণভবন প্রান্ত থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রীরা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দেন।
বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন এই চুক্তি না হওয়ার ফলে আমাদের অনেকগুলো আইটেম তুরস্কে ঢুকতে পারছে না। তুরস্কে আমাদের রফতানি কমে গেছে। এটা যখন আমরা তাদের সাথে পয়েন্ট আউট করলাম, তারা চুক্তিটা সম্পূর্ণ করতে বলল। চুক্তিটা হলে আমরা আইটেম দেখে বুঝতে পারব কোন আইটেমগুলো আমাদের এখানে সাবস্টিটিউট আর কোন আইটেমগুলো কমপ্লিমেন্টারি।’
‘তুরস্কের যে কমপ্লিমেন্টারি আইটেম আসবে সেগুলোকে আমরা অনেক বেনিফিট দিয়ে দেব। সেক্ষেত্রে আবার হয়তো বেড়ে যাবে। যেগুলো সাবস্টিটিউট আইটেম সেগুলোতে আমরা খুব একটা সুবিধা দিতে পারব না।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাই যতক্ষণ পর্যন্ত চুক্তি না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা সেই বেনিফিট পাব না। তুরস্কে গত ২/৩ বছরে আমাদের ১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি রফতানি কমে গেছে।’
অর্থসংবাদ/ এমএস