ব্যবসায়ীরা বলেন, দেশের অন্যান্য বন্দরে ফল আমদানিতে যে সুযোগ-সুবিধা দেয়া হয় তার তুলনায় কিছুই পান না ভোমরা বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ীরা। এ কারণে তারা ভোমরা বন্দর থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য বন্দর দিয়ে ফল আমদানি করছেন।
বন্দরসংশ্লিষ্টরা জানান, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে এ বন্দরে বিভিন্ন প্রকার ফল আমদানি হয়েছে ১৯ হাজার ৩৯৭ টন, যা থেকে সরকারের রাজস্ব অর্জিত হয়েছে ৬৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। তবে তা গত অর্থবছরের প্রথম চার মাসের তুলনায় ৫০ শতাংশ কম।
ভোমরা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম বলেন, আমাদের পার্শ্ববর্তী বেনাপোল বন্দরে এক ট্রাক ফল আমদানি করলে পচনশীল পণ্য হিসেবে পাঁচ টনের ডিউটি নেয়া হয় না। কিন্তু ভোমরা বন্দরে ফল আমদানিতে কোনো ছাড় দেয়া হয় না। যে কারণে ব্যবসায়ীরা ভোমরা বন্দর থেকে মুখ ফিরিয়ে অন্য বন্দর দিয়ে ফল আমদানি করছেন।
অর্থসংবাদ/এসএ/২৪:১৬/১১:১৭:২০২০