‘এশিয়া-প্যাসিফিক এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল আউটলুক ২০২০: নেভিগেটিং দ্য ক্রাইসিস টুয়ার্ডস এ হিউম্যান-সেন্টার্ড ফিউচার অব ওয়ার্ক’ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে আইএলও বলছে, করোনার কারণে এশিয়া-প্যাসিফিকের শ্রমবাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে বাজারগুলোয় হারানো কাজের সংখ্যা ৮ কোটি ১০ লাখ। মহামারীর প্রভাবে কর্মঘণ্টা কমে কাজের প্রবৃদ্ধি উল্টো পথে হেঁটেছে এবং লাখো মানুষকে ওয়ার্কিং পভার্টির পথে ঠেলে দিয়েছে।
প্রতিবেদনে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলোয় আসা গ্রিনফিল্ড এফডিআই বা নতুন প্রত্যক্ষ বিদেশী বিনিয়োগপ্রবাহের গতি-প্রকৃতিও তুলে ধরা হয়। গ্রিনফিল্ড এফডিআই কভিড-১৯-এর প্রভাব খতিয়ে দেখতে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন এ ছয় মাসকে বেছে নেয়া হয়েছে। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের মোট ২৫টি দেশের মধ্যে ছয়টি দেশে গ্রিনফিল্ড এফডিআই বাড়লেও বাকি দেশগুলোয় কভিডের প্রভাবে কমেছে বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এ ছয় দেশের মধ্যে আছে মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মিয়ানমার, ব্রুনাই, ইন্দোনেশিয়া ও কম্বোডিয়া। এর মধ্যে ইন্দোনেশিয়া ও কম্বোডিয়ার গ্রিনফিল্ড এফডিআই বৃদ্ধির হার ১০০ শতাংশেরও বেশি।