আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এমনটি জানা যায়।
বিক্ষোভে অনেককে হাঁড়ি-পাতিল বাজিয়ে প্রতিবাদ করতে দেখা যায়, যা সম্প্রতি মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের পর করা হয়েছিল। মূলত মিয়ানমারের বিক্ষোভকারীদের প্রতি সংহতি জানাতে গতকালের বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। পরে সেটি আইন বাতিলের দাবিতে রূপ নেয়। তারা কারাবন্দি চার কর্মীর মুক্তি দাবি করেন।
রাজপরিবারের অবমাননা আইন লঙ্ঘন করায় তাদেরকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।