মেরকেলের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে ১৬ বছর পর দলের হাত থেকে চ্যান্সেলর পদও হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা বাস্তব হয়ে উঠেছে। শুধু তাই নয়, সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে জার্মানির আগামী সরকারের সম্ভাব্য রূপরেখাও স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
রাজ্য নির্বাচনে সিডিইউ দলের ভরাডুবির পর মেরকেলের উত্তরসূরি বাছাইয়ের প্রক্রিয়াও জটিল হয়ে উঠল। সাধারণ নির্বাচনের ছয় মাস আগেও এমন শূন্যতা ইউনিয়ন দুর্বলতা হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে।
সিডিইউ দলের সদ্য নির্বাচিত প্রধান আরমিন লাশেট নির্বাচনে এমন বিপর্যয়ের ফলে নিজেকে চ্যান্সেলর পদপ্রার্থী হিসেবে তুলে ধরতে চাইবেন কিনা, সে বিষয়ে সংশয় রয়েছে। তাঁর সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী বাভেরিয়া রাজ্যের জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী মার্কুস স্যোডারও শেষ পর্যন্ত এমন দুর্বল রথের সারথী হতে চাইবেন কিনা, তাও স্পষ্ট নয়। সে ক্ষেত্রে ভোটারদের কাছে মেরকেল-পরবর্তী ইউনিয়ন শিবিরের গ্রহণযোগ্যতা আরও কমে যেতে পারে।