আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এমনটি জানা যায়।
২০০৯ সালে ২৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার ব্যয়ে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের সদর দফতরটি তৈরি করা হয়েছিল। গত বছর শুরু হওয়া বাড়ি থেকে কাজের বিষয়টি ব্রিটেনের কিছু বৃহত্তম সংস্থাকে অফিসের জায়গা কমিয়ে আনতে প্ররোচিত করেছে। ব্যাংকিং জায়ান্ট লয়েডস জানিয়েছিল, তিন বছরের মধ্যে তাদের অফিসের জায়গা ২০ শতাংশ কমিয়ে আনা হবে। অন্যদিকে এইচএসবিসি ৪০ শতাংশ অফিসের জায়গা কমিয়ে আনার লক্ষ্য নিয়েছে।
লন্ডনের পশ্চিমে হিথ্রো বিমানবন্দরের কাছে থাকা বিএ কমপ্লেক্স ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের মূল সংস্থা আইএজিরও সদর দফতর। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ এক বিবৃতিতে বলেছে, অনেক কর্মী বাড়ি থেকে কাজ করা উপভোগ করছেন এবং ভবিষ্যতের নীতি সম্ভবত বাড়ি ও অফিসে এসে কাজের একটি নমনীয় মিশ্রণ হবে। সংস্থাটির একজন মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেন, আমরা সংকট থেকে বেরিয়ে আসার জন্য আমাদের ব্যবসা পুনর্গঠন করেছি এবং এখন আমাদের এত বড় সদর দপ্তরের প্রয়োজন আছে কিনা তা বিবেচনা করছি।