বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একদিকে এক বছর ধরে করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামারীর প্রভাব, অন্যদিকে সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সিমেন্টের মূল কাঁচামাল ক্লিংকারের অস্বাভাবিক ও অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধিতে দেশের সিমেন্ট খাতে নেমে এসেছে চরম দুর্দিন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে দেশের সিমেন্ট খাতের ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা এখন আর অনুমান করা যাচ্ছে না।
এ অবস্থায় সিমেন্ট উৎপাদনে ব্যবহূত মৌলিক কাঁচামাল ক্লিংকার আমদানিতে নির্ধারিত শুল্ক প্রতি টন ৫০০ টাকার পরিবর্তে ৫ শতাংশ হারে নির্ধারণ করার আহ্বান জানিয়েছে বিসিএমএ। এছাড়া সমন্বিত অগ্রিম আয়কর হিসেবে সরকারি কোষাগারে জমাকৃত প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা দ্রুত ফেরত বা ছাড় করার বিষয়েও এনবিআরের হস্তক্ষেপ কামনা করেন সংগঠনটির নেতারা।
এর আগে গত সপ্তাহে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে বাজেট-পূর্ববর্তী এক সভায় অংশ নেন বিসিএমএর নেতারা। সভায় বিসিএমএর সভাপতি মো. আলমগীর কবির সংগঠনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন প্রস্তাব তুলে ধরেন।