রোববার (১১ এপ্রিল) শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের মাননিয়ন্ত্রণে বিএসএফআইসির চিনি বিক্রয় কার্যক্রম সম্পর্কে ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
পরে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ৬ এপ্রিল চিনির দাম প্রতিকেজি তিন টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করেছে বিএসএফআইসি।
জানা গেছে, দেশে চিনির বার্ষিক চাহিদা ১৮ লাখ টন। এর তিন লাখ টনই লাগে রমজান মাসে। এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী প্রতিবছর রমজানকে সামনে রেখে নানা অজুহাতে চিনির দাম বাড়িয়ে দেন। এমন পরিস্থিতিতে সরকারি চিনির দাম বৃদ্ধিতে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে চিনির বাজার এসব অসাধু ব্যবসায়ীর নিয়ন্ত্রণমুক্ত রাখতে রোজার চাহিদা বিবেচনায় রেখে প্রতিবছর এক লাখ টন থেকে এক লাখ ২০ হাজার টনের মতো চিনি সরকার মজুদ রাখে। তবে এ বছর মজুদ বেশ কম।
সরকারি ছয়টি চিনিকল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাকিগুলোর উৎপাদনও সন্তোষজনক নয়। ফলে এবার রমজানকে সামনে রেখে সরকারি পর্যায়ে চিনির মজুদ নেমে এসেছে ৫০ হাজার টনে।