লাকী আখন্দের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

লাকী আখন্দের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
প্রখ্যাত সুরকার, সংগীত পরিচালক ও গায়ক লাকী আখন্দের মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১৭ সালের ২১ এপ্রিল তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান। দীর্ঘদিন দুরারোগ্য ব্যাধি ক্যান্সারে ভুগছিলেন তিনি।

দীর্ঘ সংগীত জীবনে গুণী এ শিল্পী অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন, কখনো কণ্ঠে কখনো বা সুর দিয়ে। কখনো বাজিমাত করেছেন গান লিখে। নিজের গাওয়া গানগুলোর মধ্যে উল্লেখ করা যায় ‘এই নীল মনিহার’, ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’, ‘আমায় ডেকো না’, ‘মামনিয়া’, ‘আগে যদি জানতাম’, ‘হৃদয় আমার’ গানগুলোর নাম।

অন্য শিল্পীর গান রচনা ও সংগীতায়োজন করেছেন ‘যেখানে সীমান্ত তোমার’ (কুমার বিশ্বজিৎ), ‘কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে’ (সামিনা চৌধুরী), ‘আবার এলো যে সন্ধ্যা’ (হ্যাপী আখন্দ), ‘কে বাঁশি বাজায় রে’ (হ্যাপী আখন্দ), ‘কী করে বললে তুমি’, ‘লিখতে পারি না কোনো গান’, ‘ভালোবেসে চলে যেও না’ প্রভৃতি।

লাকী আখন্দের জন্ম ১৯৫৬ সালের ১৮ জুন। ৫ বছর বয়সেই তিনি তার বাবার কাছ থেকে সংগীতে নিয়েছেন হাতেখড়ি। লাকী আখন্দ ১৯৬৩-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত টেলিভিশন এবং রেডিওতে শিশু শিল্পী হিসেবে সংগীতবিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

মাত্র ১৪ বছর বয়সেই এইচএমভি পাকিস্তানের সুরকার এবং ১৬ বছর বয়সে এইচএমভি ভারতের সংগীত পরিচালক হিসেবে নিজের নাম যুক্ত করেন। সর্বশেষ তিনি বাংলাদেশ বেতারের পরিচালক (সংগীত) হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

লাকি আখন্দের প্রথম সলো অ্যালবাম ‘লাকি আখন্দ’। ১৯৮৪ সালে সারগামের ব্যানারে এ অ্যালবাম প্রকাশ পায়। তিনি ব্যান্ড দল ‘হ্যাপি টাচ’ এর সদস্য। তার ভাই অকাল প্রয়াত হ্যাপি আখন্দ ছিলেন গানের আরেক বিস্ময় পুরুষ।

লাকী আখন্দ একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাও ছিলেন।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

অল্পতেই সব শিখে যায় পদ্ম
২১ কোটির ‘অপারেশন জ্যাকপট’ শুরু ২৯ ডিসেম্বর
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি আয় করা ১০ তারকা
২০০ কোটির ঘরে ‘ডাঙ্কি’
কাটা পড়লো অ্যানিমেলের ‘আপত্তিকর’ ২৭ মিনিট
‘পুলসিরাত’র জন্য দোয়া চান বুবলী
শীতে গলাব্যথা থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
প্রথম দিনেই ‘সালার’ আয় ১৭৫ কোটি
টিভিতে আবারও শুরু হচ্ছে সিসিমপুর
বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রকে আরো আধুনিক করা হবে