তিনি বলেন, বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পুনঃচালুকৃত মিলে অবসায়নকৃত শ্রমিকেরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজের সুযোগ পাবে। একইসঙ্গে এসব মিলে কর্মক্ষম ও দক্ষ শ্রমিকদের নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। সকল শ্রমিককে পর্যায়ক্রমে অবশ্যই পুনর্বাসন করা হবে।
রোববার (২৭ জুন) সচিবালয়ে ‘শুদ্ধাচার পুরস্কার, ২০২০-২১’ ও মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দফতর, সংস্থার জন্য আগামী অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি,২০২১-২২ (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল মান্নান, অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল কালামসহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং দফতর বা সংস্থার প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এসময় মন্ত্রী বলেছেন, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম এগারো মাসে (জুলাই-মে) পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ ১০৬২ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এই অংক গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৩ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি। আর লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ দশমিক ৫৭ শতাংশ বেশি।
মন্ত্রী আশা করেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) প্রত্যেককে কর্মমুখী সংস্কৃতির দিকে ধাবিত করবে। যার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত হতে সাহায্য করবে। এতে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের আধুনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া কাজ আরও বেগবান হবে।
তিনি বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) এর মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়ন এবং এর মাধ্যমে সফলতার সাথে দ্রুতগতিতে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার, ২০১৮ তে বর্ণিত লক্ষ্য ও পরিকল্পনা রূপকল্প ২০২১, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি), ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং সময়ে সময়ে সরকার কর্তৃক ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়ন।