বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সরকারি বাসভবন থেকে ‘দেশের সামগ্রিক খাদ্য শস্যের ব্যবস্থাপনা’ সংক্রান্ত সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, কোনওভাবেই চালের বাজার অস্থিতিশীল হতে দেওয়া হবে না। অভ্যন্তরীণ চাল সংগ্রহ জোরদার করার পাশাপাশি বিদেশ থেকেও চাল আমদানি করা হবে।
অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহুল ইসলাম, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি বিশ্বাস, কৃষি অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ এবং খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক শেখ মুজিবুর রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। সভায় বেসরকারি পর্যায়ে শুল্ক কমিয়ে সীমিত পরিমাণ নন বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
সভায় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, প্রান্তিক কৃষক অনেক আগেই ধান বিক্রি করে দিয়েছেন। মিল মালিকরা বলছেন অতিরিক্ত লাভের আশায় কৃষক নন এমন অনেকেই ধান মজুত করছেন। কেউ যদি অবৈধ মজুত করে থাকেন তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে।
সভায় কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘কৃষক ধানের ন্যায্যমূল্য পেয়েছে। আমদানি করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করলে প্রকৃত কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।’
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, খাদ্য চাহিদার সঠিক পরিসংখ্যান না থাকলে বেশি আমদানি কৃষকের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। আবার কম আমদানিতে ভোক্তার কষ্টের কারণ হতে পারে।