বুধবার (০১ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টায় সচিবালয়ে করোনার কারণে দেশের সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতি নিয়ে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, তৈরি পোশাক শিল্পকে কোন আর্থিক সুবিধা দেয়া হয়নি। ২ শতাংশ সুদে রফতানি খাতে ৫ হাজার কোটি টাকা লোন দেয়া হয়েছে, যা তারা পরে শোধ করবে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়নি। যাদের কাজ আছে তারা স্বাস্থ্য বিধি মেনে গার্মেন্টস খোলা রাখতে পারেন।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক মহামারীর এই সময়ে ব্যবসা বাণিজ্যে যেমন চ্যালেঞ্জ আছে তেমনি নতুন করে সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। এই সম্ভাবনা কাজে লাগাতে রপ্তানি শিল্পের করনীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
এসময় মন্ত্রীপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ছুটি দেয়া হয়েছে বাসায় থাকার জন্য, ঘুরে বেড়ানোর জন্য নয়। এই রোগটা শুধু ক্লিনিকাল বা মেডিকেল নয়, এটার একটি বিষয় কমিউনিটি মেডিসিন। সুতরাং মানুষ যদি কো অপারেট না করে এটা কোনভাবে সাক্সেসফুললি করা যাবে না। তাই মানুষের যে দায়িত্ব আছে যেন তারা পালন করেন।
বাণিজ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউসসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সচিবগণ, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ফজলে কবির, এনবিআর চেয়ারম্যানসহ ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।