এক বিবৃতিতে আমাজন জানায়, ‘যেহেতু আমরা করোনা পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করতে থাকি, তাই আমরা করপোরেট কর্মীদের জন্য আমাদের নির্দেশিকায় সামঞ্জস্য আনছি।’ অবশ্য আমাজনের ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম নীতি’ মূলত প্রযোজ্য করপোরেট এবং কারিগরি কর্মীদের ক্ষেত্রে। গুদামের কর্মী ও ডেলিভারি কর্মীদের ক্ষেত্রে এটি কার্যকর নয়। কোম্পানিটির সিংহভাগ কর্মীই এই দুই বিভাগের।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়েই আবার বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। প্রতিদিনই শনাক্তের হার বাড়ছে। এ অবস্থায় শুধু আমাজন নয়, অনেক কোম্পানিই কর্মীদের অফিসে আসার তারিখ পিছিয়ে দিচ্ছে। মার্কিন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ওয়েলস ফার্গো এবং ব্ল্যাকরকও বলেছে যে তারা তাদের কর্মীদের অফিসে ফিরিয়ে আনার তারিখ পিছিয়ে দেবে। ব্ল্যাক রক আগামী ১ অক্টোবর থেকে কর্মীদের অফিসে আনার পরিকল্পনা করেছিল।
গুগল, ফেসবুক এবং টুইটারও জানিয়েছে যে তারা কর্মীদের অফিসে ফেরার তারিখ পিছিয়ে দেবে। এর মধ্যে গুগল ও ফেসবুক কর্মীদের টিকাও দিতে হবে।
করোনা মহামারি বিশ্বকে এক নতুন ফরম্যাটে দাঁড় করিয়েছে। গত বছর এর প্রকোপ শুরু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী অনেক প্রতিষ্ঠানই ওয়ার্ক ফ্রম হোম চালু করে।