রোববার (২২ আগস্ট) এ চিঠি পাঠানো হয়।
চিঠিতে বলা হয়, ছকে উল্লেখিত পরিমাণ (সর্বোচ্চ ৫ ভাগ ভাঙাদানা বিশিষ্ট) নন-বাসমতি সেদ্ধ চাল ও আতপ চাল শর্ত অনুযায়ী আমদানির অনুমতি দেওয়ার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
চাল আমদানির শর্তে বলা হয়, বরাদ্দ আদেশ জারির ১৫ দিনের মধ্যে এলসি (লেটার অব ক্রেডিট বা ঋণপত্র) খুলতে হবে এবং এ সংক্রান্ত তথ্য (বিল অব এন্ট্রিসহ) খাদ্য মন্ত্রণালয়কে ই-মেইলে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিত করতে হবে।
বরাদ্দ পাওয়া আমদানিকারকদের আগামী ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব চাল বাংলাদেশে বাজারজাতকরণ করতে হবে বলেও শর্ত দেওয়া হয়।
এতে বলা হয়, বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) ইস্যু/জারি করা যাবে না। আমদানি করা চাল স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠানের নামে ফের প্যাকেটজাত করা যাবে না। এছাড়া প্লাস্টিকের বস্তায় আমদানি করা চাল বিক্রি করতে হবে।
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্যাংকে এলসি খুলতে ব্যর্থ হলে বরাদ্দ বাতিল হয়ে যাবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।