প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘গত বছরের মার্চ পর্যন্ত কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ফার্মাসিউটিক্যালস, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও পরিষেবাগুলো থেকে অর্জিত মুনাফা এই ২০ জনকে নতুন করে কোটিপতি বানিয়েছে। যখন লকডাউনসহ নানা রকমের বিধিনিষেধে অর্থনৈতিক স্থবিরতায় আরও কয়েক কোটি মানুষের জীবিকা ধ্বংস করেছে।’
চীন, হংকং, ভারত ও জাপানের নতুন কোটিপতিদের মধ্যে রয়েছেন লি জিয়ানকুয়ান, যাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান উইনার স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম (পিপিই) তৈরি করে এবং ডাই লিঝং, যাঁর কোম্পানি সানসুর বায়োটেক কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিট উৎপাদন করে।
অক্সফামের প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্যমতে, ২০২০ সালের মার্চ থেকে গত বছরের নভেম্বর পর্যন্ত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে মোট কোটিপতির সংখ্যা প্রায় এক–তৃতীয়াংশ বেড়েছে। ২০২০ সালে এ সংখ্যা ছিল ৮০৩, সংখ্যাটি গত বছরের নভেম্বরে ১ হাজার ৮৭ জনে এসে দাঁড়ায়। নতুন এসব কোটিপতির সম্মিলিত সম্পদ তিন-চতুর্থাংশ (৭৪ ) বেড়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, এ অঞ্চলের সবচেয়ে দরিদ্র ৯০ শতাংশের চেয়ে ধনী ১ শতাংশেরই বেশি সম্পদ।