এমন একসময় তিনি এই সফরে গেলেন যখন পশ্চিমা দেশগুলো কিয়েভে তাদের দূতাবাস থেকে কর্মী প্রত্যাহার করে নিয়েছে এবং তাদের নাগরিকদের অবিলম্বে দেশে চলে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।
সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) তিনি ইউক্রেন পৌঁছেছেন। এর আগে গত সপ্তাহে ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রো সংকট নিরসনে একই উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ন্যাটো জোটে ইউক্রেনের সদস্যপদ এবং পূর্ব ইউরোপে এই জোটের সম্প্রসারণ ঠেকাতে চান। তিনি পশ্চিমাদের কাছে নিরাপত্তা গ্যারিন্টিও দাবি করেন। কিন্তু পশ্চিমারা এ দাবিতে কর্ণপাত না করায় তিনি ইউক্রেন সীমান্তে প্রায় এক লাখ সৈন্যের সমাবেশ ঘটান।
যুক্তরাষ্ট্র বলছে, রাশিয়া যে কোন দিন ইউক্রেনে হামলা চালাতে পারে। যদিও রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের এ আশংকা উড়িয়ে দিয়েছে।
এদিকে আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসন প্রচেষ্টায় জার্মানী ও ফ্রান্স উভয়ে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করছে।