আদেশ অনুযায়ী, ভুটান থেকে ১৬টি পণ্য আমদানিতে কোন ধরনের কাস্টমস ডিউটি বা ট্যাক্স আরোপ করা হবে না। আরও যে ১৬টি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়া হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে দুধ, প্রাকৃতিক মধু, গম বা মেসলিনের আটা, জ্যাম, ফলের জেলি, মার্মালেড, সিমেন্ট ক্লিংকার, পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট, সাবান, পার্টিকেল বোর্ড, ফেরো সিলিকন, লৌহ অথবা নন-আলয় স্টিলের বার এবং রড, মিনারেল ওয়াটার, গমের ভূষি, কাঠের আসবাবপত্র ইত্যাদি।
পিটিএ'র শর্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশের ১০০টি পণ্য ভুটানে এবং ভুটানের ৩৪টি পণ্য বাংলাদেশে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। অবশ্য ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ ভুটানকে ১৮টি পণ্যে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দিচ্ছে। আর বাংলাদেশের ৯০টি পণ্য ভুটানে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাচ্ছে।
অন্যদিকে, বাংলাদেশ ভুটানে মূলত তৈরি পোশাক, খাদ্যসামগ্রী, প্লাস্টিক, ওষুধ, গৃহসজ্জা সামগ্রী, বৈদ্যুতিক পণ্য রপ্তানি করে। আর ভুটান থেকে সবজি ও ফলমূল, খনিজ দ্রব্য, নির্মাণ সামগ্রী, বোল্ডার পাথর, কেমিক্যাল আমদানি করে।