পাইকাররা বলেন, সরবরাহ বাড়ায় দাম কমেছে। সবজির দাম কমে যাওয়ায় এদিকে ক্রেতারা খুশি হলেও কৃষকদের মন ভালো নেই। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন হচ্ছেন কৃষকরা।
ব্যবসায়ীরা বলেন,আগামী সপ্তাহে সবজির দাম আরও কমবে। এদিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, ফুলকপি ৪০ টাকা, বেগুন ২০ টাকা, মুলা ২০ টাকা, বরবটি, শিম ৩০-৩৫ টাকা, করলা ৩০ টাকা, টমেটো ৭০ টাকা, পেঁপে ১৫-১৭ টাকা, ঢেঁড়শ ২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।
ক্রেতারা বলছেন, দাম কম থাকায় আমরা গরিব মানুষ খেতে পারছি। সবাই কিনছে।
কৃষকরা জানান, শাক-সবজির দাম কমে আসায় লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের। বন্যা ও বৃষ্টির কারণে অন্যান্য ফসলে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সবজি আবাদ করে ঘাটতি পুষিয়ে নেয়ার আশা করেছিলেন। বিক্রেতারা বলছেন, দাম খুবই কম। নেয়ার মতো লোকই নাই। আমরা গৃহস্থরা বিক্রি নিয়ে চিন্তায় আছি।
আড়তদারদের ধারণা আগামী দিনগুলোতে সরবরাহ আরও বাড়বে। অন্য সময় এই বাজারে প্রতিদিন আড়াই থেকে ৩শ' মণ সবজি আসলেও বর্তমানে আসছে সাড়ে ৪শ' থেকে ৫শ' মণ।
নাটোর শহরের এই পাইকারি সবজির বাজারের আড়তদাররা বলছেন, এ বছর সরবরাহ বেশি থাকায় দাম কম। আমদানি আরো বেশি হলে দাম আরও কমে যাবে।
অর্থসংবাদ/এসএ/১৩:৪৫/১১:২১:২০২০