শুভ এর প্রতিবাদ করায় বাবা তাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিলেন। এরপর রাগ করে মেসে থাকা শুরু করে। কোনও রকম একটা চাকরিও জোগাড় করে। বাবা মৃত্যুশয্যায় শোনার পর বাসায় ফিরে আসে যাতে সম্পত্তি হাত ছাড়া হয়ে না যায়।
বাবার মন নরম করার জন্য সঙ্গে প্রেমিকা তিথিকেও নিয়ে আসে। দুজন মিলে সেবা শুরু করে। বাবা যেদিন মারা যায় সেদিন নিজেকে সব সম্পত্তির মালিক ভেবে মনে মনে এক ধরনের সুখ অনুভব করে শুভ।
কিন্তু বিপত্তি ঘটে যখন অনিক এবং আলম নামে দুজন বাড়িতে এসে হাজির হয়। তাদের দাবি তারা শুভর ভাই। প্রমাণ হিসেবে বাবা সম্পর্কে নানা তথ্য দেয়। তিথির এক বন্ধুর বাবা আইনজীবী। তিনি বলেন, ওরা দুজন আসলে শুভর বাবার সন্তান কি না প্রমাণ করতে হলে ডিএনএ টেস্ট করতে হবে। এরপর নানা হাস্যরসাত্মক ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।
‘ম্যারাডোনার ছেলে’ শিরোনামে নাটকটি রচনা করেছেন মুনতাহা বৃত্তা। এটির পরিচালক অনন্য ইমন। শুভর চরিত্রে অভিনয় করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় মুখ তৌসিফ মাহবুব। তার সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন কেয়া পায়েল। মাছরাঙা টেলিভিশনে নাটকটি প্রচারিত হবে ঈদের দিন রাত ৯টায়।