বুধবার (২৬ মে) বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই) আয়োজিত ‘বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া এফটিএ: চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড অপরচুনিটি’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, `বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য ক্ষেত্রে অনেক সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি হয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশ বাংলাদেশের ইপিজেডগুলোতে বিনিয়োগের জন্য এগিয়ে এসেছে। মালয়েশিয়া এখানে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবে। বাংলাদেশে বিনিয়োগের নীতিমালা সহজ করা হয়েছে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ এখন আকর্ষণীয় স্থান।’
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের সঙ্গে মালয়েশিয়ার বাইলেটাল ট্রেড এগ্রিমেন্ট, ১৯৮৩ সালে মেরিটাইম ট্রান্সপোর্ট এগ্রিমেন্ট, ১৯৯২ সালে ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন এগ্রিমেন্ট এবং ১৯৯৪ সালে এভোয়েডেন্স অব ডাবল টেক্সেশন এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর হয়।
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি-বিএমসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট রাকিব মোহাম্মদ ফখরুলের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সদস্য ড. মোস্তফা আবীদ খান, বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাই কমিশনার হাজনাহ মো. হাসিম, মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার গোলাম সারওয়ার, বিএমসিসিআই’র বিদায়ী প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, স্ট্যান্ডার্ড মালয়েশিয়ার সিইও আবরার আনোয়ার, এসভিসি ঝিলমিল রেসিডেন্সিয়াল বিডি’র চেয়ারপারসন ড. সাবরিনা, বিএমসিসিআই’র ভাইস প্রেসিডেন্ট আনোয়ার শহীদ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।