সোমবার (৭ জুন) হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ এই সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, করোনা টিকা ও সনদ ছাড়াই ভারতীয় ট্রাক চালক ও হেলপাররা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য নিয়ে প্রবেশ করায় দেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। এই অবস্থায় বন্দরের ব্যবসায়ী ও জনপ্রতিনিধিরা ভারতীয় ট্রাক চালক ও হেলপারদের করোনা টিকা গ্রহণ ও সনদের দাবি জানিয়ে আসছিল।
রোববার (৬ জুন) রাতে ওই দাবির প্রেক্ষিতে ভারতের হিলি এক্সপোর্টার এন্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস এসোসিয়েশন এই হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংগঠনের সেক্রেটারি ধীরাজ অধিকারী বাবাই ওই দিন রাতে একটি পত্র দিয়ে আমাদের এই কথা জানিয়েছে।
এদিকে ভারতের ব্যবসায়ীদের দেয়া শর্তগুলো হলো, ৮ জুনের মধ্যে সকল ট্রাকচালক ও হেলপারদের টিকা দেয়া সম্ভব নয়। কারণ ভারতজুড়ে টিকার অভাব রয়েছে। পূর্বের ন্যায় সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আমদানি-রপ্তানি চালু রাখতে হবে। আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে একক সিদ্ধান্ত না নিয়ে উভয়পক্ষ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্যান্য স্থলবন্দরের মতো হিলি স্থলবন্দরেও ট্রাক পারাপার স্বাভাবিক রাখতে হবে।