অর্থ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুকূলে গত সোমবার এই অর্থ ছাড় করেছে। ছাড়কৃত অর্থের ভিত্তিতে হিসাব মহানিয়ন্ত্রক (সিএজি) ডেবিট অথোরিটি জারি করবে। সে অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক সময়ে–সময়ে বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ভর্তুকি দাবির বিপরীতে সরকারি হিসাব ডেবিট করে রপ্তানি প্রণোদনার অর্থ পরিশোধ করতে পারবে। তবে দাবি পরিশোধের পর নিরীক্ষায় প্রাপ্য অর্থের চেয়ে বেশি পরিশোধ হওয়ার কোনো প্রমাণ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট গ্রহীতাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয় বলেছে, রপ্তানিমুখী দেশীয় বস্ত্র, হিমায়িত চিংড়ি, অন্যান্য মাছ, চামড়াজাত পণ্যসহ অনুমোদিত অন্যান্য খাতে রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তা এবং পোশাক রপ্তানির বিপরীতে ১ শতাংশ হারে বিশেষ নগদ সহায়তা প্রদানের জন্য চতুর্থ কিস্তিতে ২৯৯ কোটি টাকা এবং পাট ও পাটজাত দ্রব্য রপ্তানিকারকদের জন্য চতুর্থ কিস্তিতে ১০১ কোটি টাকা ছাড় করা।