সংস্থাটি বলছে, ক্যাম্পে এ ফারমার্স মার্কেটের মাধ্যমে কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জন্য বৃহত্তর অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। কভিড-১৯ প্রতিরোধের ব্যবস্থা হিসেবে বেশ কয়েক মাস বন্ধ থাকার পর ব্যবসায়িক ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম আবার শুরু হলো। এই ফ্রেশ ফুড কর্নারগুলো কক্সবাজারের স্থানীয় কৃষক ও ব্যবসায়ীদের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সুযোগ, যার মাধ্যমে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় জনগোষ্ঠী উভয়েই উপকৃত হচ্ছে।
মহামারীর কারণে ফারমার্স মার্কেট বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত এখানে লেনদেনের মাধ্যমে কক্সবাজারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ১২ জন ক্ষুদ্র কৃষক ও ব্যবসায়ীর হাতে প্রতি মাসে প্রায় ৪৭ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ পৌঁছাত। চারটি মার্কেট এখন আবারো চালু হয়েছে, যেগুলোয় সমন্বিত মাসিক লেনদেনের পরিমাণ ১ লাখ মার্কিন ডলারেরও বেশি। ২০২১ সালের মে মাসের মধ্যে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৩০ শতাংশ মানুষ এ ফারমার্স মার্কেট থেকে উপকৃত হবে বলে আশা করছে সংস্থাটি, যেখানে মাসিক লেনদেনের পরিমাণ হবে ৫ লাখ মার্কিন ডলার।